খামারিদের আস্থার নাম ময়না বেগম

খামারিদের আস্থার নাম ময়না বেগম

ময়না বেগম জানান, ২০১৯ সালে বন্যা-পরবর্তী সময়ে ধর্মপুর শালবনে দিনাজপুরের স্থানীয় একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ‘পল্লীশ্রী’র এক কর্মকর্তার সঙ্গে তাঁর দেখা হয়। ময়নাও সেদিন বনে পাতা কুড়াতে গিয়েছিলেন। বস্তাপ্রতি সেসব পাতা বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করতেন তিনি। ওই কর্মকর্তার পরামর্শে মাথাপাড়া গ্রামে ২৮ জনকে নিয়ে একটি সংগঠন চালু করেন। ওই প্রতিষ্ঠান থেকে ময়নাকে দেওয়া হয় গবাদিপশু পালন ও পরিচর্যাবিষয়ক প্রশিক্ষণ। সেখানে গরুর খুরারোগ, লাম্পিস্কিন, তড়কা, বাদলা, গলা ফোলা, কলেরা বিভিন্ন রোগের চিকিৎসার বিষয়ে প্রশিক্ষণ পান।

বনগাঁও গ্রামের খামারি বাবর আলী (৪৬) বলেন, তাঁর খামারে ছয়টি গরু ছিল। বর্তমানে চারটি আছে। গরুর টিকা দেওয়া থেকে শুরু করে বিভিন্ন রোগের টিকা দেওয়ার বিষয়ে ময়না সব সময় খোঁজ রাখেন। একবার একটা গরুর বড় অসুখ হলে শহরের ডাক্তারকে নিয়ে ময়না তাঁর খামারে এসেছিলেন।

Scroll to Top