আরকার গবেষণায় দেখা গেছে, শিশুদের উপযোগী বিভিন্ন অ্যাপ থেকে প্রায় ৩৩ শতাংশ তথ্য সংগ্রহ করে গুগল। ফেসবুক সংগ্রহ করে ২২ শতাংশ তথ্য। এর ফলে শিশুদের তথ্য অপব্যবহারের ঝুঁকি তৈরি হচ্ছে।
আরকার সহপ্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শিবাঙ্গি নাদকার্নি বলেন, শিশুদের তথ্য জানতে প্রযুক্তিপ্রতিষ্ঠানগুলোর বেশ আগ্রহ দেখা যাচ্ছে। শিশুদের ব্যক্তিগত তথ্য বিভিন্ন অ্যাপের মাধ্যমে সংগ্রহ করছে তারা। কোনো ঘোষণা ছাড়াই এমনটা করছে প্রতিষ্ঠানগুলো।




