পারিলা ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি খাইরুল ইসলাম বলেন, রাজশাহী-৩ আসন সব সময় আন্দোলনের কঠিন ঘাঁটি। যাঁরা দুঃসময়ে ছিলেন না, তাঁদের হঠাৎ প্রার্থী করা তৃণমূলের প্রতি অবিচার। এতে নেতা–কর্মীদের মনোবল ভেঙে যাবে। দলকে শক্ত করতে হলে আন্দোলনের সময় যাঁরা রাজপথে ছিলেন, তাঁদেরই মূল্যায়ন করা উচিত।
পবা উপজেলা শ্রমিকদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মিজানুর রহমান বলেন, ‘দলের কঠিন সময়ে শ্রমিকদল ছিল রাজপথে। রক্ত দিয়েছি, লাঠির মার খেয়েছি। অথচ আজ আমাদেরই এলাকায় বহিরাগত প্রার্থী চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে। তৃণমূলকে অপমান করলে দল শক্তিশালী হয় না, দুর্বল হয়। আমরা চাই, স্থানীয়, পরীক্ষিত, একনিষ্ঠ নেতার হাতে এই আসনের দায়িত্ব দেওয়া হোক।’
হড়গ্রাম ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক রিয়াজুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা রাজপথে মার খেয়েছি, মামলা-হামলায় জর্জরিত হয়েছি। এখন নির্বাচন এলে বহিরাগত এসে আমাদের মাথার ওপর বসবে—এটা মেনে নেওয়া যায় না।’
নওহাটা পৌর কৃষক দলের আহ্বায়ক রবিউল ইসলাম বলেন, দলের সিদ্ধান্তে আস্থাহীনতা তৈরি হয়েছে। তৃণমূলের জীবনসংগ্রামের কথা কেউ শুনছে না।



