পুলিশ সুপার বলেন, এ ঘটনার পরপরই পুলিশ কাজ শুরু করে। বিভিন্ন স্থানে সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ দেখে গতকাল রোববার দিবাগত রাতে মানিকগঞ্জ পৌরসভার পৌলি গ্রাম থেকে আমানত হোসেনকে আটকের পর পুলিশ তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করে। আটক হওয়া যুবক ওই দোকানে স্বর্ণালংকার লুটের কথা স্বীকার করেন। পরে তাঁর দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ওই রাতেই এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত সোহান, শরীফ ও সবুজকে আটক করা হয়। এ সময় তাঁদের ও দোকানের মালিক শুভ দাশের বাড়ি থেকে মোট ৩৯ ভরি ৭ আনা স্বর্ণালংকার উদ্ধার করে পুলিশ। এ ছাড়া ডাকাতিতে ব্যবহৃত মোটরসাইকেল ও একটি ছুরি জব্দ করা হয়।
আজ সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম আমান উল্লাহ প্রথম আলোকে বলেন, আটক ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মামলার প্রস্তুতি চলছে।