চলচ্চিত্র সংস্কারের জন্য ২৪ দফা দাবি
১. বাক্স্বাধীনতা পরিপন্থী সব নিপীড়নমূলক আইন অবিলম্বে বাতিল করতে হবে।
২. স্বাধীন ও স্বায়ত্তশাসিত চলচ্চিত্র কমিশন গঠন করতে হবে।
৩. স্বায়ত্তশাসিত ফিল্ম কাউন্সিল প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
৪. ফিল্ম ফিন্যান্স করপোরেশন প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
৫. কবিরপুর ফিল্ম সিটির নির্মাণকাজ দ্রুত সমাপ্ত এবং এফডিসির সংস্কার ও আধুনিকায়ন করতে হবে।
৬. চলচ্চিত্র শিক্ষার প্রসার এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিল্ম ডিপার্টমেন্টগুলোতে বিশ্বমানের শিক্ষাব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে।
৭. জাতীয় চলচ্চিত্র অনুদান নীতিমালা সংস্কার করতে হবে।
৮. ডিজিটাল চলচ্চিত্র প্রদর্শন ও পরিবেশন নীতিমালা প্রণয়ন করতে হবে।
৯. জাতীয় চলচ্চিত্র কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
১০. চলচ্চিত্র সংরক্ষণ (আর্কাইভাল) নীতিমালা সংস্কার করতে হবে।
১১. আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব এবং চলচ্চিত্র শিক্ষা বিনিময়ে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে চুক্তি করতে হবে।
১২. চলচ্চিত্র নির্মাণ ও প্রদর্শনে সমাজের সব স্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে।
১৩. পরিবেশবান্ধব চলচ্চিত্র উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে।
১৪. বিদেশি নির্মাতাদের জন্য বাংলাদেশে কাজ করার নীতিমালা তৈরি করতে হবে এবং পর্যটনের সঙ্গে চলচ্চিত্রকে একীভূত করতে হবে।
১৫. তরুণ নির্মাতাদের সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে।
১৬. চলচ্চিত্র গবেষণার সুযোগ বাড়াতে হবে এবং গবেষণাকাজে সর্বাত্মক সহযোগিতা নিশ্চিত করতে হবে।
১৭. পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপের মাধ্যমে অবকাঠামো উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়ন করতে হবে।
১৮. দর্শকদের চলচ্চিত্রে সম্পৃক্ত করার জন্য মাঠপর্যায়ে প্রকল্প প্রণয়ন করতে হবে।
১৯. চলচ্চিত্র পেশাজীবীদের অধিকার নিশ্চিত করতে ফিল্ম কমিশনকে সহযোগিতা করতে হবে।
২০. চলচ্চিত্র সার্টিফিকেশন আইন ২০২৩ সংস্কার করতে হবে এবং গ্রেডিং পদ্ধতি চালু করতে হবে।
২১. চলচ্চিত্রকর্মীদের জন্য ফেডারেল ইউনিয়ন গঠন করতে হবে।
২২. চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট সব প্রতিষ্ঠানের আমলাতান্ত্রিক কাঠামো সংস্কার করতে হবে।
২৩. ধর্মীয় অনুভূতি, রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা ও বাক্স্বাধীনতা রক্ষার জন্য মনিটরিং সেল গঠন করতে হবে।
২৪. কোনো চলচ্চিত্রের কারণে নির্মাতা ও কলাকুশলীদের নিরাপত্তা ঝুঁকি হলে, তাদের সুরক্ষার ব্যবস্থা করতে হবে।