হামলার শিকার অপর সাংবাদিক নাহিদ হাসান বলেন, ‘মার্কেটের গেট ভেঙেও আমাদের মারধর করা হয়। মারধরের এক পর্যায়ে আমি অজ্ঞান হয়ে গেছিলাম। তাদের কাছে পানি চেয়েছি কিন্তু পানি পর্যন্ত দেয়নি তারা। এ সময় সেনাবাহিনীকে ফোন দিয়েও কোনো সাড়া পাইনি। সাংবাদিক পরিচয় দিয়েছিলাম তবুও পিটিয়েছে আমাদের। আমার ফোন, মানিব্যাগ ও আইডি কার্ড নিয়ে গেছে।’
আল সাদী ভূইয়া জানান, তাঁকে মেঝেতে ফেলে মাথায়, পিঠে, কোমরে ও পায়ে উপর্যুপরি আঘাত করা হয়। তাঁর সারা শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। আর নাহিদ হাসান জানান, তাঁকে দোতলায় মারধর করার পর ছাদে তুলে আবার মারধর করা হয়। তিনি বাঁ পায়ে গুরুতর আঘাত পেয়েছেন। অন্যদিকে সেখানে থাকা আরও এক শিক্ষার্থীর ডান হাতের একটি আঙুলের অগ্রভাগ কেটে ফেলা হয়।