রমজানে প্রতিটি ইবাদতেই ৭০ গুণ বেশি সওয়াব পাওয়া যায়। রোজা রমজানের প্রধান ইবাদত। তবে নামাজের গুরুত্ব অনেক বেশি। অন্যান্য ইবাদতও বাড়িয়ে দেওয়া উচিত। কয়েকটি ইবাদতের কথা তুলে ধরা হলো—
না খেয়ে উপোস থাকা যেমন রোজার অংশ, তেমনি বাকসংযমও করতে হয়। তাই রমজানে নারীদের জন্য উচিত যথাসম্ভব বাকসংযম করা। পরচর্চা, কুৎসা, নিরর্থক বিষয় ত্যাগ করতে হবে। চলাফেরা ও চালচলনে শালীন হওয়া উচিত।
দান-সদকা করা উচিত। কেননা, অন্য যেকোনো সময়ের তুলনায় রমজানে দান সদকার ফজিলত অনেক বেশি। নারীদের রয়েছে দারুণ সুযোগ। এ মাসে গরিব-দুঃখীর দিকে সহানুভূতির হাত বাড়িয়ে দিতে পারেন।
কোরআন তিলাওয়াত করা উচিত। রমজান কোরআন নাজিলের মাস। রমজানে কোরআন তিলাওয়াতের সওয়াব অনেক গুণ বেশি। যাঁরা শুদ্ধভাবে কোরআন তিলাওয়াত করতে পারেন না, তাঁরা এ মাসে তা শিখে নিতে পারেন।