মুজিবুল হক বলেন, এক ম্যাজিস্ট্রেট গিয়ে দোকান ভাঙেন। আরেকজন গিয়ে বলছেন বন্ধ করেন। এতে করে এলোপাতাড়ি হচ্ছে। ভবিষ্যতে যাতে এটা না হয়, তার জন্য দায়িত্বশীলদের সমন্বিতভাবে ধীরস্থিরভাবে অতি ঝুঁকিপূর্ণ ভবনের বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে হবে। না হলে সমন্বয়হীনতার অভাবে আবারও সমস্যা হবে।
একটা সমন্বয়হীনতার মধ্যে এই কাজ চলছে অভিযোগ করে মুজিবুল হক বলেন, তিন-চারটা বিভাগ এখন ত্বরিত ব্যবস্থা নিচ্ছে। কয়েক দিন পরে দেখা যাবে আর কেউ নেই। একদম নীরব-নিস্তব্ধ হয়ে যাবে।