আয়ের সঙ্গে গত ১৫ বছরে তাঁর স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ বেড়েছে বেশ কয়েক গুণ। নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে শামসুল হকের অস্থাবর সম্পদ বলতে ছিল ১ লাখ ৫৪ হাজার টাকা, ব্যাংকে জমা ছিল মাত্র ১৯ হাজার টাকা। আসবাবের মধ্যে খাট-সোফা ছিল ৫০ হাজার টাকার, ইলেকট্রনিক সামগ্রীর মধ্যে টিভি-ফ্রিজ ছিল ৪০ হাজার টাকার। আর সোনা ছিল ৮ তোলা।
নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্থাবর সম্পদের মধ্যে শামসুল হক দেখিয়েছিলেন নিজ নামে ৩ কাঠা জমি, যার মূল্য ৯ লাখ টাকা, স্ত্রীর নামে একটি ফ্ল্যাট যার মূল্য ২০ লাখ টাকা, যৌথ মালিকানায় ২১ বিঘা জমি। এই জমির ৩ বিঘার মালিক ছিলেন তিনি।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের হলফনামায় তিনি কৃষি খাতে আয় দেখালেও নিজের নামে কোনো জমি দেখাননি। যৌথ মালিকানার জমি সেই ২১ বিঘাই দেখিয়েছেন। যার মধ্যে তিন বিঘার মালিক তিনি।