এ ছাড়া প্রার্থীদের শুধু অনলাইনে মনোনয়নপত্র জমার বিধান করা, ডিজিটাল মাধ্যমেও প্রচারণার সুযোগ দেওয়া, প্রতীক বরাদ্দের আগে নির্দিষ্টসংখ্যক লোকজন নিয়ে জনসংযোগের সুযোগ দেওয়াসহ আরও কিছু বিষয় পর্যালোচনা করা হচ্ছে।
ইসি সূত্র জানায়, সংশ্লিষ্ট কমিটি পর্যালোচনা শেষে বিধিতে সংশোধনী আনার প্রস্তাব চূড়ান্ত করবে। তারপর তা তোলা হবে নির্বাচন কমিশনের সভায়। কমিশন অনুমোদন করলে তা ভেটিংয়ের জন্য পাঠানো হবে আইন মন্ত্রণালয়ে। এরপর বিধিমালায় সংশোধনী আসবে।
নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর আজ বুধবার সাংবাদিকদের বলেন, স্বতন্ত্র প্রার্থীদের সমর্থনসূচক সইয়ের বিষয়ে ইসি সচিবালয় হয়তো কোথাও থেকে ‘ফিডব্যাক’ পেয়েছে যে এটা না রাখাই ভালো। আবার অনেকে বলছেন, বিধানটি না রাখলে সমস্যা হবে। এ বিষয়ে মিশ্র মতামত আছে। নির্বাচন কমিশনে প্রস্তাব আসার পর তাঁরা ভালো-মন্দ দিক বিবেচনা করবেন। আলোচনা না করে এখন এ বিষয়ে কিছু বলা যাবে না।