দলীয় সূত্রে জানা যায়, এখন পর্যন্ত বাবা–ছেলের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত, তাঁরা কারও পক্ষে হেলবেন না। ভোটে যিনি জয় পাবেন, তিনিই হবেন তাঁদের পছন্দের একজন। ফলে দলীয় নেতারা এখন অনেকটায় বিচ্ছিন্ন।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ফজলুল হক হায়দারী। ভোটের দিন এগিয়ে এলেও এখনো কোনো প্রার্থীর পক্ষে তাঁর অবস্থান স্পষ্ট করেননি। তিনি বলেন, এবার সংসদ সদস্য ও সাবেক রাষ্ট্রপতির সবুজ সংকেত কারও পক্ষে নেই।
সংসদ সদস্য রেজওয়ান আহাম্মদ তাঁর অবস্থান স্পষ্ট করে জানিয়ে দেন, এই নির্বাচনে তাঁর কোনো পছন্দের প্রার্থী নেই। এমন আলোচনা মাঠে থাকার পরও প্রার্থীরা হাল ছাড়েননি। নানা প্রক্রিয়ায় মন পাওয়ার চেষ্টায় রয়েছেন তাঁরা।
একই সূত্র জানায়, হাওরের জীবন–জীবিকার বৈশিষ্ট্যগত পার্থক্য রয়েছে। পার্থক্য আছে নির্বাচনী পরিবেশ, প্রচারের ধরন ও ভোটার ভাবনায়ও। এবার কেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতি কিছুটা বাড়তে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।