ইমনকে না পেয়ে পরদিন কদমতলী থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করে পরিবার। পুলিশ জানতে পারে ইমনের মুঠোফোনটি জুরাইন এলাকায় সচল। তবে কল দিলে কেউ রিসিভ করেন না। এর মধ্যে শুক্রবার আলমবাগে বাড়ির নিচতলার সিঁড়ির নিচে তাঁর গলিত মরদেহ পাওয়া যায়।
ইমনের মরদেহ সিঁড়ির নিচে পড়ে থাকার খবর পুলিশকে জানান বাড়ির মালিক ফারুক মিয়া। পুলিশকে তিনি বলেন, ফজরের নামাজ পড়তে বের হওয়ার সময় দুর্গন্ধ পান। দুর্গন্ধ বেশি হওয়ায় খোঁজাখুঁজি করে সিঁড়ির নিচে মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন। এরপরে বিষয়টি পুলিশ জানান তিনি।
খবর পেয়ে ইমনের পরিবার এসে লাশটি শনাক্ত করে। ইমনের গ্রামের বাড়ি মাদারীপুর সদরের গোমস্তাপুরে। বাবা শাহজাহান মিয়া ও মা লাইলী বেগম। দুই ভাই-বোনের মধ্যে বড় ছিলেন ইমন।