মামলার এজাহারের তথ্য বলছে, ২০২১ সালের ২১ এপ্রিল মাহাবুব খন্দকারের বিয়ে হয়। তবে বনিবনা না হওয়ায় গত বছরের শেষ দিকে বিবাহবিচ্ছেদ হয় তাঁদের। পরে ওই নারীর অন্যত্র বিয়ে হয়। মাহাবুব ওই নারীর অজান্তে ধারণ করা তাঁদের অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ছবি ও ভিডিও ছড়িয়ে দেন।
বিবাহবিচ্ছেদের পর থেকে মাহাবুব নগ্ন ছবি ও ভিডিও ফেসবুক মেসেঞ্জার ও হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে ভুক্তভোগী নারীর বর্তমান স্বামীসহ তাঁর আত্মীয়স্বজনকে পাঠিয়ে হয়রানি করেন। এ ছাড়া মাহাবুবের সঙ্গে আবার সংসার না করলে ছবি ও ভিডিও ভাইরাল করবেন বলে হুমকি দেন।