সংবাদ সম্মেলনে সুশান্ত ত্রিপুরা বলেন, ‘ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর সংখ্যা মোট জনসংখ্যার ১ শতাংশের মতো। শিক্ষা ও চাকরির ক্ষেত্রে অনেক পিছিয়ে আছেন এসব জাতিগোষ্ঠীর মানুষ। ২০১৮ সালের কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় বিসিএসসহ সব সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির চাকরির ক্ষেত্রে কোটা তুলে দেওয়ার পর আমাদের পক্ষে চাকরির বাজারে টিকে থাকা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়েছে। আমাদের পক্ষে দিন দিন চাকরি পাওয়ার আশা কমে যাচ্ছে। দেখা যাচ্ছে, আমরা প্রিলিমিনারি, লিখিত, মৌখিক পরীক্ষায় পাস করার পরও সুপারিশপ্রাপ্ত হচ্ছি না।’
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, ‘৪০তম ও ৪১তম বিসিএসে আমাদের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী থেকে শুধু একজন করে ক্যাডার সার্ভিসে সুপারিশ করা হচ্ছে, যা স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের পথে বাধাস্বরূপ।’