আনাসের দাদা ও মামলার বাদী নজরুল মিয়া বলেন, ‘আমার ছেলের বউয়ের মাথায় কিছু সমস্যা রয়েছে। জন্মের পর থেকেই আনাসকে মারধর করত সে। এ কারণে আমরা দাদা-দাদি মিলেই আনাসকে লালনপালন করে বড় করছিলাম। তার মায়ের কাছে খুব বেশি থাকত না। গত রাতে নাতিকে ঘুম পাড়িয়ে নামাজে যাই। পরে জানতে পারি, নাতিকে কুপিয়ে শিরিন বাড়ি থেকে পালিয়ে গেছে।’
রায়পুরা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আদিল মাহমুদ জানান, শিশু হত্যার দায়ে অভিযুক্ত ওই নারীর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। ওই নারীকে থানায় জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।