বৃষ্টির সুফল নেই, ঢাকার বাতাস অস্বাস্থ্যকর – DesheBideshe

বৃষ্টির সুফল নেই, ঢাকার বাতাস অস্বাস্থ্যকর – DesheBideshe

ঢাকা, ২০ মার্চ – ঢাকার বায়ুমান দিনের পর দিন বিশ্বের দূষিততম শহরের তালিকায় শীর্ষস্থান দখল করছে। এটা নাগরিকের নানা স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করছে। বুধবার (২০ মার্চ) সকালেও ঢাকার বাতাস অস্বাস্থ্যকর হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। এদিন বেলা সাড়ে ১১টা ১৫ মিনিটের দিকে ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের (একিউআই) সূচক ছিল ১৬২, যা বাসিন্দাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে ধরা হয়।

এর আগে সোমবার (১৮ মার্চ) বেলা ১১টা ১৫ মিনিটে একিউআই ১৬২ নিয়ে বিশ্বে দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকা ছিল পঞ্চম স্থানে। লাহোর, দিল্লি, কাঠামান্ডু এবং মুম্বাই যথাক্রমে ২৭০, ২৪৬, ১৯২ ও ১৬৭ একিউআই নিয়ে প্রথম চারটি স্থান দখল করেছে।

একিউআই স্কোর ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে বাতাসের মান ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে ধরা হয়। তা ১৫০ থেকে ২০০-এর মধ্যে হলে সব মানুষের জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’ মনে করা হয়।

একিউআই স্কোর ২০১ থেকে ৩০০-এর মধ্যে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ এবং ৩০১+ স্কোরকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।

বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।

দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।

বাংলাদেশ বায়ুদূষণে ২০২৩ সালে এক নম্বর অবস্থানে ছিল। দ্বিতীয় ও তৃতীয় অবস্থানে ছিল যথাক্রমে পাকিস্তান ও ভারত।

মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) বায়ুমান বিষয়ক সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের একটি বার্ষিক প্রতিবেদনে এসব তথ্য উল্লেখ করা হছে।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, বাংলাদেশের প্রতি ঘনমিটার বায়ুতে ২০২৩ সালে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম২.৫ ছিল ৭৯ দশমিক ৯ মাইক্রোগ্রাম, যা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) নির্ধারিত পরিমাণের চেয়ে প্রায় ১৫ গুণ বেশি।

দ্বিতীয় স্থানে থাকা পাকিস্তানের বাতাসে পিএম২.৫ ছিল ৭৩ দশমিক ৭ মাইক্রোগ্রাম। একই সময়ে বাতাসে ৫৪ দশমিক ৪ মাইক্রোগ্রাম পিএম২.৫ নিয়ে ২০২৩ সালে বিশ্বে তৃতীয় শীর্ষ দূষিত দেশ ছিল ভারত।

২০২২ সালে বিশ্বে সবচেয়ে দূষিত বায়ুর দেশ ছিল মধ্য আফ্রিকার দেশ চাঁদ। দ্বিতীয় স্থানে ছিল পাকিস্তান। আর তৃতীয় স্থানে ছিল ইরান। তখন বাংলাদেশের অবস্থান ছিল পঞ্চম। আর ভারতের অবস্থান ছিল অষ্টম।

বাংলাদেশ বায়ুদূষণে ২০২৩ সালে এক নম্বর অবস্থানে ছিল। দ্বিতীয় ও তৃতীয় অবস্থানে ছিল যথাক্রমে পাকিস্তান ও ভারত। মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) বায়ুমান বিষয়ক সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের একটি বার্ষিক প্রতিবেদনে এসব তথ্য উল্লেখ করা হছে।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, বাংলাদেশের প্রতি ঘনমিটার বায়ুতে ২০২৩ সালে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম২.৫ ছিল ৭৯ দশমিক ৯ মাইক্রোগ্রাম, যা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) নির্ধারিত পরিমাণের চেয়ে প্রায় ১৫ গুণ বেশি।

দ্বিতীয় স্থানে থাকা পাকিস্তানের বাতাসে পিএম২.৫ ছিল ৭৩ দশমিক ৭ মাইক্রোগ্রাম। একই সময়ে বাতাসে ৫৪ দশমিক ৪ মাইক্রোগ্রাম পিএম২.৫ নিয়ে ২০২৩ সালে বিশ্বে তৃতীয় শীর্ষ দূষিত দেশ ছিল ভারত।

২০২২ সালে বিশ্বে সবচেয়ে দূষিত বায়ুর দেশ ছিল মধ্য আফ্রিকার দেশ চাঁদ। দ্বিতীয় স্থানে ছিল পাকিস্তান। আর তৃতীয় স্থানে ছিল ইরান। তখন বাংলাদেশের অবস্থান ছিল পঞ্চম। আর ভারতের অবস্থান ছিল অষ্টম।

সূত্র: বাংলাদেশ জার্নাল
আইএ/ ২০ মার্চ ২০২৪

Scroll to Top