সুদীপ্তর মা মিতু পোদ্দার বলেন, ‘ছেলের পড়া নিয়ে আমাদের কখনোই ভাবতে হয়নি। সে নিজেই নিজেরটা বোঝে, যত যাই হোক তার কাছে সবার আগে পড়াশোনা। তাই আমি মনে করি, ছেলে তার যোগ্য প্রাপ্তি পেয়েছে। তার এই সাফল্যে আমরা খুশি।’
কথা হয় সুদীপ্ত পোদ্দারের সঙ্গে। তিনি বলেন, ছোটবেলা থেকেই ইঞ্জিনিয়ারিং তাঁকে টানত। তাই প্রথম থেকেই ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার লক্ষ্য স্থির করেছিলেন। এইচএসসি পরীক্ষার আগেই কীভাবে বুয়েটে পড়া যায়, সে বিষয়ে বড় ভাইদের পরামর্শ নিচ্ছিলেন এবং নিজেকে বুয়েটে ভর্তির জন্য প্রস্তুত করছিলেন।