প্রতীক বরাদ্দের পর ১৮ ডিসেম্বর তিনি শহীদ এ এইচ এম কামারুজ্জামানের কবরে ফুল দেন। ওই দিন বিকেলে তিনি নগরের কাশিয়াডাঙ্গা এলাকা থেকে নির্বাচনী প্রচার অভিযান শুরু করেন। প্রচারণার চার দিন পেরিয়ে গেলেও ফজলে হোসেনের প্রচার অভিযানে আওয়ামী লীগের নেতারা নামেননি।
গত বুধবার বিকেলে ফজলে হোসেন নগরের মহিষবাথান এলাকার দিগন্তপ্রসারী ক্লাবের কাছ থেকে প্রচার অভিযান শুরু করেন। সেখানে রাজশাহী কোর্ট স্টেশনের দিকে যান। এ সময় তিনি এলাকাবাসীর হাতে লিফলেট তুলে দেন এবং সৌজন্য বিনিময় করেন। ওয়ার্কার্স পার্টির নেতা-কর্মীরা তাঁর পেছনে নৌকা মার্কার স্লোগান দিচ্ছিলেন। কিন্তু তাঁর সঙ্গে আওয়ামী লীগের কোনো নেতা-কর্মী ছিলেন না।
এ ব্যাপারে প্রচার মিছিলের শুরুতেই ফজলে হোসেন বাদশার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেছিলেন, বৃহস্পতিবার রাজশাহীতে ১৪ দলের সঙ্গে একটি বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। বৈঠকের পরেই আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা তাঁর সঙ্গে মাঠে থাকবেন।
তবে গতকাল বৃহস্পতিবার ফজলে হোসেন বাদশা নগরের বিনোদনপুর এলাকায় গণসংযোগ করেছেন। সেখানেও আওয়ামী লীগের কোনো নেতাকে তাঁর সঙ্গে দেখা যায়নি।