এ ঘটনায় মাহিন্দ্রাচালক ও শ্রমিকেরা সড়কের ওপর ভাঙচুর করা মাহিন্দ্রা রেখে মহাসড়ক অবরোধ করেন। একই সঙ্গে কাশিপুরের দিক থেকে লাঠিসোঁটা হাতে আরেক দল মাহিন্দ্রা শ্রমিক বিক্ষোভ করে নথুল্লাবাদে এসে অবরোধকারী মাহিন্দ্রা শ্রমিকদের সঙ্গে যুক্ত হয়ে তিনটি বাস ভাঙচুর করেন। পরে রাত সাড়ে আটটার দিকে পুলিশ সড়কের ওপর থেকে মাহিন্দ্রা ও আন্দোলনরত শ্রমিকদের সরে যেতে বললে তারা পুলিশের ওপর ইটপাটকেল, কাচের বোতল নিক্ষেপ করে সংঘর্ষে জড়ান। পরে পুলিশ শ্রমিকদের লাঠিপেটা করে ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এ সময় বিক্ষুব্ধ শ্রমিকদের ছত্রভঙ্গ করতে কাঁদানে গ্যাস ছোড়ে পুলিশ। তবে অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লার বাস চলাচল বন্ধ ছিল।
রাত পৌনে ১১টায় এ প্রতিবেদন লেখার সময় অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লার কিছু রুটে সীমিত আকারে বাস চলাচল শুরু হয়েছে।
পুলিশ জানায়, বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। ঢাকা–বরিশাল মহাসড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের উপপুলিশ কমিশনার (দক্ষিণ) আলী আশরাফ ভুইয়া বলেন, পরিস্থিতি সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আছে। যান চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে। এখন আর কোনো সমস্যা নেই।