ট্রাম্পের ওই বক্তব্য নিয়ে আজ গুও জিয়াকুনকে প্রশ্ন করেন সাংবাদিকেরা। জবাবে তিনি বলেন, বিদেশি অতিথিদের দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ৮০ বছর পূর্তি উপলক্ষে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। এটি ছিল ইতিহাসের স্মৃতিচারণা করতে শান্তিপ্রিয় দেশগুলো ও জনগণের একত্র হওয়া। তৃতীয় কোনো পক্ষের বিরোধীতা করার জন্য চীন কখনোই কোনো দেশের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক গড়ে তোলে না।
এদিকে চীনে সি, পুতিন ও কিমের সাক্ষাতের সমালোচনা করেছেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্র নীতিবিষয়ক প্রধান কাজা কালাসও। তাঁর মতে, পশ্চিমবিরোধী ‘নতুন বিশ্বব্যবস্থা’ গড়ে তোলার অংশ হিসেবে তিন নেতা সাক্ষাৎ করেছেন। এটি বিভিন্ন নিয়মনীতির ওপর গড়ে ওঠা আন্তর্জাতিক ব্যবস্থার প্রতি সরাসরি একটি চ্যালেঞ্জও।
কাজা কালাজের মন্তব্য নিয়ে চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বলেছেন, ‘আমরা আশা করি, ওই ব্যক্তিরা তাঁদের কূপমণ্ডূক ধারণা ও অহংকার ত্যাগ করবেন। আর এমন কাজ বেশি করবেন, যা বিশ্বশান্তি, স্থিতিশীলতা এবং চীন-ইউরোপ সম্পর্কের জন্য সহায়ক।’