পাহাড়ে ঈদ আর বৈসাবির আমেজে জমেছে কেনাকাটা

পাহাড়ে ঈদ আর বৈসাবির আমেজে জমেছে কেনাকাটা

বাঘাইছড়ি থেকে দুই সন্তানকে নিয়ে কেনাকাটা করতে এসেছেন শিক্ষক রেশমি চাকমা। তিনি বলেন, কাপড় পছন্দ হচ্ছে, তবে দাম বেশি। বিশেষ করে বাচ্চাদের জিনিসপত্রের দাম বেড়ে বাজেটের বাইরে চলে গেছে। অথচ এক মাস আগেও এমন দাম ছিল না। শোরুমগুলোরও একই অবস্থা।

খাগড়াছড়ি বাজারের শাড়ি, থ্রি-পিস ও থান কাপড়ের দোকান আমন্ত্রণ ক্লথ স্টোরের স্বত্বাধিকারী মো. শাহ আলম বলেন, ‘সারা বছর বৈসাবি আর ঈদের অপেক্ষায় থাকি। সারা বছরের বিক্রি এই দুই উৎসবে হয়ে থাকে। থ্রি-পিসের চেয়ে থান কাপড় বিক্রি হচ্ছে বেশি। এখন পর্যন্ত পাহাড়ি ক্রেতার সংখ্যা বেশি। আশা করছি ৩ তারিখের পর ঈদ আর নববর্ষের বিক্রি বাড়বে।’

শহরের কুমিল্লাটিলা এলাকার নাসিমা আক্তার নামের এক গৃহবধূ সন্তানদের নিয়ে বাজার করতে এসেছেন সেলিম মার্কেটে। তিনি একই কথা বলেন, ‘আগের তুলনায় পোশাকের দাম বেড়েছে দ্বিগুণ তবে পোশাকের মান বাড়েনি। তবু সবার জন্য নতুন পোশাক নিচ্ছি দামাদামি করে।’

Scroll to Top