সম্মেলনে আলোচকেরা বলেন, সামাজিক ন্যায্যতা শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা ও কর্মসংস্থান নিশ্চিত করে মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নত করে। পরিবেশগত ন্যায্যতার মাধ্যমে প্রাকৃতিক সম্পদ ও পরিবেশের সুরক্ষা সবার জন্য সমানভাবে নিশ্চিত হবে। বিশেষ করে প্রান্তিক জনগণের জন্য যারা পরিবেশগত বিপর্যয়ের সবচেয়ে বেশি প্রভাবিত হয়। এই দুটি ন্যায্যতা একে অপরের সঙ্গে সম্পর্কিত এবং একে অপরকে সমর্থন করে।
অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ, অধ্যাপক ফেরদৌস আজিম, অধ্যাপক মাহবুবা নাসরীন, রিইবের চেয়ারম্যান শামসুল বারী, প্রকল্প ব্যবস্থাপক ভিনোদ কষ্টি, প্রকল্প কো–অর্ডিনেটর সুরাইয়া বেগম, ভারতের এন মনিমেকালাই, নেপালের দর্শন কার্কি প্রমুখ আলোচনায় অংশ নেন।