জিএভিআইয়ের প্রধান কর্মসূচি কর্মকর্তা অরেলিয়া নিউয়েন বিবৃতিতে বলেন, ‘আমরা বিশ্বব্যাপী কলেরার ক্ষেত্রে কয়েক বছর ধরে অভূতপূর্ব কলেরার প্রাদুর্ভাব বেড়ে যেতে দেখছি। আজকের ঘোষণা এ রোগের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।’
দূষিত খাবার বা পানির মাধ্যমে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণে কলেরার প্রাদুর্ভাব ঘটে। ডায়রিয়া ও বমি এর প্রাথমিক লক্ষণ। শিশুদের ক্ষেত্রে এটি মারাত্মক আকারে দেখা দিতে পারে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, ২০২২ সালে বিশ্বজুড়ে ৪ লাখ ৭৩ হাজার কলেরা রোগী শনাক্ত হয় যা তার আগের বছরের চেয়ে দ্বিগুণ। গত বছর প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী, ৭ লাখের বেশি কলেরা রোগী শনাক্ত হয়েছে। এর ফলে বিভিন্ন দেশ থেকে কলেরার টিকার ব্যাপক চাহিদা বেড়ে গেছে। ২০১৩ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত কলেরার টিকার চাহিদা আট গুণ বেড়েছে। এতে বৈশ্বিক টিকার সংকট তৈরি হচ্ছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা গত মাসে এ সংকট দূর করতে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানায়।