ইউক্রেন–রাশিয়া এবং ইসরায়েল–ফিলিস্তিন যুদ্ধ ও রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন নিয়ে আলোচনার পাশাপাশি তুরস্কে বাংলাদেশিদের বৈধ অভিবাসন বৃদ্ধি, অবৈধ অভিবাসন প্রতিরোধ, দুই দেশের বাণিজ্য সম্প্রসারণের বিষয় বৈঠকে স্থান পায়।
অপর দিকে ইতালির রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ককে বিশেষ অভিহিত করে বলেন, প্রায় দুই লাখ বাংলাদেশি অভিবাসী সেখানে রয়েছেন, যাঁরা দুই দেশের অর্থনীতিতেই ইতিবাচক ভূমিকা রেখে চলেছেন। বৈধ উপায়ে আরও বাংলাদেশি সেখানে নেওয়ার বিষয়েও আগ্রহ প্রকাশ করেন তিনি।
বৈঠকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী চামড়াজাত পণ্য, অটোমোবাইল, তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি খাতে ইতালির সহযোগিতা কামনা করেন।