আত্মাহুতি বনাম গণহত্যা: শক্তি হয়ে ওঠো অ্যারন বুশনেল

আত্মাহুতি বনাম গণহত্যা: শক্তি হয়ে ওঠো অ্যারন বুশনেল

বুশনেলের আত্মাহুতির ঘটনাকে মার্কিন রাজনৈতিক-মিডিয়া এস্টাবলিশমেন্ট শুধু যে লঘু করে দেখছে তা-ই নয়, তাঁকে মৃত্যুর পরও অপমান করার যথাসাধ্য চেষ্টা করছে বলে মনে হচ্ছে। যেমন টাইম ম্যাগাজিনের একটি লেখায় বলা হয়েছে, ‘মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগের নীতিতে বলা আছে, কোনো বাহিনীতে কর্মরত সদস্য কোনো “পক্ষপাতমূলক রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে” যুক্ত হতে পারবে না।’

তাদের লেখার ভাষ্যে মনে হবে, যেন গণহত্যায় সক্রিয়ভাবে সহযোগিতা দেওয়া কোনো রাজনৈতিক ‘পক্ষপাতিত্বের’ মধ্যে পড়ে না।

শুধু তা–ই নয়, টাইম ম্যাগাজিনের ওই লেখায় নির্দিষ্ট করে বলা হয়েছে, মার্কিন সামরিক বিধি অনুযায়ী, ‘অনানুষ্ঠানিক জনসমাগমে বক্তৃতা, সাক্ষাৎকার এবং অন্যান্য কার্যকলাপের সময় ইউনিফর্ম পরা নিষিদ্ধ।’ ভাবটা এমন যেন, বুশনেলের দেহভস্ম সামরিক আদালতে তুলে তাঁর বিচার হওয়া উচিত।

টাইম ম্যাগাজিনের ওই নিবন্ধের একেবারে শেষে পাঠকদের উদ্দেশে বলা হয়েছে: ‘আপনি বা আপনার পরিচিত কেউ মানসিক সংকটে পড়লে কিংবা আত্মহত্যাপ্রবণ হয়ে উঠলে ৯৮৮ নম্বরে ফোন করুন।’

Scroll to Top